









ক্ষমতা থাকলে মামুনুল হক যেসব অ’ন্যা’য়ের জন্য প্র’কৃত দা’য়ী, যার ভেতর একটা হলো কিছুদিন আগের শা’ল্লার ঘটনা- সেই অন্যায়গুলো চিহ্নিত করে তাকে গ্রে’প্তা’র করুন বা গ্রে’প্তার’তারের জন্য সর’ব হোন।





প্রকাশ্যে তিনি নারী এবং অন্য ধর্মা’বলম্বী বিশেষত হি’ন্দু’দের উদ্দেশ্যে যে বি’দ্বে’ষ ছড়ান কিংবা রাষ্ট্রের সম্পদ রেললাইন উপড়ে ফেলার যে ম’দ’দ দেন, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সাহেবের সংগীত একাডেমি কিংবা লাইব্রেরিতে যে আ’গু’ন লাগানোর জন্য হাজারো জনকে রাস্তায় নামান, বিশেষ করে কিশোর -তরুণদের- সেইসব অ’পরা’ধের বি’চার বিষয়ে আওয়াজ তোলেন।





সে কোন নারীর সাথে ধ’রা পড়েছে সেটা নিয়ে চিৎকার কেবল মনে করায় সাম্প্র’দা’য়িক উ”স্কা’নি দিয়ে সংখ্যায় কমে যাওয়া এদেশের মানুষের জীবন স্থা’পনা ভে’ঙ্গে দিলে আপনাদের কিছু যায় আসে না। নারীর জীবনকে আইয়ামে জা’হিলিয়া’তের যু’গে ফেরত নেবার জন্য ক্রমাগত প্রচারে আপনাদের মনে একটু ঘৃ’ণা’ও তৈরি হয়না। নিজেদের অন্ধকার রাজনীতি চরিতার্থ করার জন্য মাদ্রাসার কিশোরদের অ’কাতরে রাস্তায় নামিয়ে দেন কোন নি’রা’পত্তার ব্যবস্থা না করেই, কেননা ‘মাছের মতই আছে শিশুর যোগান’, মামুনুলদের সেই অন্যায়ে আপনাদের প্রাণ কাঁদে না।





কারো প্রেম-‘প’রকি’য়া’ ছাড়া কোন অন্যায়কেই আমাদের সরব সমাজ অন্যায় মনে করে না। এ বড় ভ’য়ং’কর আলামত। এই আলামতই মামুনুল হকদের যুগে যুগে বাঁচিয়ে রাখে, হৃষ্ট-পু’ষ্ট করে এবং কোন নারীর সাথে বেড়াতে যাবার মত ঘটনার আ’ড়া’লে প্রকৃত মানব’তাবি’রো’ধী অন্যায়গুলো ঢাকা দিতে সাহায্য করে।





এইটাও রাজনীতি। দৃ’ষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর রাজনীতি। শাল্লা কিংবা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অ’পরা’ধ ল’ঘুকর’ণের রাজনীতি। যারা না বুঝে এই রাজনীতিতে পা রাখছেন, তাদের একটু ভাবতে বলি। কাবেরী গায়েন, শিক্ষক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। (ফেসবুক থেকে)
























